ঢাকা বিভাগ

Rudrokor Moth

রুদ্রকর মঠ | শরীয়তপুর

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ বাংলাদেশে ছড়িয়ে আছে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান( Rudrokor Moth )। তেমনই এক ঐতিহাসিক নিদর্শন শরীয়তপুরের রুদ্রকর জমিদার বাড়ি মঠ। স্থাপত্যশৈলীর এক অপূর্ব প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শন এ মঠ। সময় পেলে ঘুরে আসতে পারেন এ মঠ থেকে। শরীয়তপুর জেলার রুদ্রকর ইউনিয়নের রুদ্রকর গ্রামে ঐতিহ্যবাহী রুদ্রকর জমিদার বাড়িটি অবস্থিত। এটি রুদ্রকর জমিদার বাড়ি মঠ হিসেবে পরিচিত হলেও মূলত […]

রুদ্রকর মঠ | শরীয়তপুর Read More »

Digambari Dighi

দিগম্বরী দীঘি | শরীয়তপুর

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ শরীয়তপুর জেলার দর্শনীয় স্থানের মধ্যে অন্যতম মহিষারের এই দীঘিটি( Digambari Dighi )। শত বছরের পুরনো এই দিনটি ঘিরে রয়েছে নানান কল্পকাহিনী। প্রতিদিন অনেক লোক এই দীঘিটি দেখতে আসে। ছয়শ’ বছরের পুরনো শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ উপজেলার মহিষারের দিগম্বরীর সন্যাসীবাড়ি ও দিগম্বরী দীঘিটি বাংলাদেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম তীর্থস্থান ও বিনোদনের কেন্দ্র হিসেবে খ্যাত। দীঘিটি শরীয়তপুর

দিগম্বরী দীঘি | শরীয়তপুর Read More »

মর্ডান ফ্যান্টাসি কিংডম

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ উপমহাদেশের বিখ্যাত ভেষজ চিকিৎসক শিল্পপতি ও লায়ন ডা: আলমগীর মতি এ পার্ক( Modern Fantasy Kingdom )টি তার নিজ বাড়ীতে প্রতিষ্ঠা করেন । এখানে দেশের যে কোন মর্ডান বিনোদন পার্কের মত বিনোদনের ব্যবস্থা আছে । এছাড়া এখানে উপভোগ করার মত বিভিন্ন রাইট ও মিনি চিড়িয়াখানা আছে । কিভাবে যাবেনঃ যে কোন স্থান থেকে নড়িয়া

মর্ডান ফ্যান্টাসি কিংডম Read More »

ধানুকার মনসা বাড়ি | শরীয়পুর

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ এটা( dhanuka mansha bari ) একটা পুরতন ঐতিহ্য বাড়ি। চন্দ্রমনি ন্যায়, ভুবন হরচন্দ্র চুড়ামনি ও মহোপাধ্যায়, শ্রীযুক্ত বামাচরণ ন্যায় প্রভৃতির জন্মস্থান ধানুকায়। এখানকার শ্যামমূর্তি জাগ্রত দেবতা বলে কিংবদন্তী রয়েছে। কিভাবে যাবেনঃ শরীয়পুর সদর থেকে রিক্সয় ধানুকার মনসা বাড়ি যাওয়া যায়। ভাড় ১০-২০ টাকা।

ধানুকার মনসা বাড়ি | শরীয়পুর Read More »

লাল ভবন | রাজবাড়ী

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ রাজবাড়ী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের দেড় শতাধিক বছরের প্রাচীন লাল ভবনটি( Lal Bhaban )রাজবাড়ী জেলার একটি অন্যতম পুরাকীর্তি। ১৮৭৮ সালে গোয়ালন্দ হাই ইংলিশ নামে এ স্কুলটি লাল ভবনে তৎকালীন জমিদার গিরিজা শংকর মজুমদার ও তার ভাই অভয় শংকর মজুমদার প্রতিষ্ঠা করেন। ইতোমধ্যে প্রত্নতত্ত অধিদফতর এই স্থাপনাটি সংরক্ষণের প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

লাল ভবন | রাজবাড়ী Read More »

mosharraf hosen center

মশাররফ হোসেন কেন্দ্র

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ মীর মশাররফ হোসেন( mosharraf hosen center )উনবিংশ শতাব্দীর সর্বশ্রেষ্ট মুসলিম সাহিত্যিক রুপে খ্যাত ‘বিষাদ সিন্ধুর’ অমর লেখক মীর মশাররফ হোসেন ১৮৪৭ সালের ১৩ই নভেম্বর কুষ্টিয়া শহর থেকে তিন মাইল পূর্বে গড়াই ব্রীজের নিকটস্থ লাহিনীপাড়া গ্রামে ভূ-সম্পত্তির অধিকারী এক ধনাঢ্য পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম ছিল মীর মোয়াজ্জ্বেম হোসেন এবং মাতার নাম দৌলতন

মশাররফ হোসেন কেন্দ্র Read More »

Kalyan Dighi

কল্যাণ দীঘি

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ রাজবাড়ী শহর থেকে ছয় মাইল পশ্চিমে নবাবপুর ইউনিয়নে রাজধারপুর গ্রাম। রাজধারপুর গ্রামের পাশে কল্যাণ দিঘি( Kalyan Dighi )। বিরাট আকারের এই দিঘি বর্তমানে সমতল বিরাট বিলে পরিণত হলেও দিঘির সীমানা নির্ধারণ কষ্টকর হয় না। অনেকের মতে, দিঘিটি ১৬ খাদা জমি নিয়ে (১৬ পাখিতে ১ খাদা এবং ১ পাখি = .২৫ শতাংশ) এর অবস্থান

কল্যাণ দীঘি Read More »

Jamai Pagal Mazar

জামাই পাগল মাজার | রাজবাড়ী

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ রাজবাড়ী শহরের ৬ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে আহলাদিপুর মোড়ে জামাই পাগলের স্মৃতিচিহ্ন( Jamai Pagal Mazar ) হিসেবে একটি শেড নির্মিত হয়। ১৯৬০ সালের দিকে জামাই পাগল নামে এক ব্যক্তিকে সেখানে নেংটি পরা অবস্থায় শেওড়া গাছের নিচে মাজ্জুব অবস্থায় দেখা যেত। তাকে কেউ প্রশ্ন করলে তিনি একই প্রশ্নের পুনরাবৃত্তি করতেন। তার মৃত্যুর পর ওই স্থানে জামাই

জামাই পাগল মাজার | রাজবাড়ী Read More »

ভাগ্যকুল জমিদার বাড়ি | মুন্সীগঞ্জ

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ ভাগ্যকুলের জমিদাররা( Vaggokul Jamidar Bari )ব্রিটিশ আমলে উপমহাদেশে প্রসিদ্ধ ছিলেন। জমিদারদের মধ্যে হরলাল রায়, রাজা শ্রীনাথ রায় ও প্রিয়নাথ রায়ের নাম উল্লেখযোগ্য। ব্রিটিশের তাঁবেদারি করায় তাঁরা রাজা উপাধি পেয়েছিলেন। তাঁদের মতো ধনী বাঙালি পরিবার সে সময়ে কমই ছিল। জমিদারদের প্রায় সবাই উচ্চ শিক্ষিত ছিলেন। ঢাকা, কলকাতা এবং ইংল্যান্ডে তাঁরা পড়াশোনা করেছেন। জমিদারদের কীর্তির

ভাগ্যকুল জমিদার বাড়ি | মুন্সীগঞ্জ Read More »

সোনারং জোড়া মঠ

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ সোনারং জোড়া মঠ( Sonarong Jora Moth )বাংলাদেশের অষ্টাদশ শতাব্দীর এই প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শন। এটি মুন্সীগঞ্জ জেলার টঙ্গীবাড়ী উপজেলার সোনারং গ্রামে অবস্থিত। কথিত ইতিহাসে জোড়া মঠ হিসাবে পরিচিত লাভ করলেও মুলত এটি জোড়া মন্দির। মন্দিরের একটি প্রস্তর লিপি থেকে জানা যায় এলাকার রূপচন্দ্র নামে হিন্দু লোক বড় কালীমন্দিরটি ১৮৪৩ সালে ও ছোট মন্দিরটি ১৮৮৬ সালে নির্মাণ করেন। ছোট মন্দিরটি

সোনারং জোড়া মঠ Read More »