চুয়াডাঙ্গা

ঠাকুরপুর জামে মসজিদ | চুয়াডাঙ্গা

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ ( Thakurpur Jame Mosque )চুয়াডাঙ্গা শহর থেকে প্রায় ২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ঠাকুরপুর গ্রাম। প্রতি বছরের বাংলা মাসের ১২ ফাল্গুন বার্ষিক ইছালে ছওয়াব ও হালকায়ে জিকিরের তথা বার্ষিক ওরশ আয়োজন করে এলাকাবাসী। খাতা-কলমে এবার ৮৮ বছর হলেও প্রবীণ ব্যক্তিরা জানান প্রায় ৩শ বছর ধরে হয়ে আসছে। কালক্রমে অবশ্য নামও পরিবর্তনের সূত্রপাত ঘটেছে। স্থানটি […]

ঠাকুরপুর জামে মসজিদ | চুয়াডাঙ্গা Read More »

Carew and Co

কেরু এন্ড কোং | চুয়াডাঙ্গা

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ কেরু এ্যান্ড কোং( Carew and Co ) কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড বাংলাদেশের চুয়াডাঙ্গা জেলার অবস্থিত একটি ভারী শিল্প প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান একটি চিনি কল। তবে উপজাত হিসেবে এই কারখানা থেকে মদ্য উৎপাদিত হয়ে থাকে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের অধীন চুয়াডাঙ্গা জেলার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনায় এই শিল্প কমপ্লেক্সটি অবস্থিত। ১৯৩৮ সালে এই শিল্প প্রতিষ্ঠানটি ব্যক্তিগত উদ্যোক্তাদের অধীনে স্থাপিত হয়। সে সময় এর

কেরু এন্ড কোং | চুয়াডাঙ্গা Read More »

তালসারি সড়ক | চুয়াডাঙ্গা

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গা জেলাকে দুই ভাগ করেছে মোনাখালি-চুয়াডাঙ্গা সড়ক। এ সড়কের পূর্বদিকে চলে যাওয়া রাস্তার নাম তালসারি সড়ক( talsari sorok )। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গার ঐতিহাসিক সড়ক। অবিভক্ত বাংলার জমিদারি শাসনামলে এ সড়ক গড়ে তোলার পেছনে তৎকালীন জমিদার নফর পালের স্ত্রী রাধারানীর ভূমিকা অগ্রগণ্য। তাঁর ইচ্ছা পূরণ করতেই এই পাখি ডাকা, ছায়াঘেরা সড়ক তৈরি করা

তালসারি সড়ক | চুয়াডাঙ্গা Read More »

Amravati Mela

অমরাবতী মেলা | চুয়াডাঙ্গা

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ ( Amravati Mela )হযরত খাজা মালিক উল গাউস (রঃ) একজন সাধক ছিলেন। তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা তিতুদহ ইউনিয়নের গড়াইটুপি গ্রামে একটি নির্জন মাঠে আস্তানা গড়ে তোলেন। সেখান থেকে তিনি ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। এলাকায় পীর হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। ঐখানের তিনি বাংলা সনের ৭ আষাঢ় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। গড়াইটুপি গ্রামের মাঠের মধ্যে

অমরাবতী মেলা | চুয়াডাঙ্গা Read More »

Eight graves

আট কবর | চুয়াডাঙ্গা

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ আটকবর( Eight graves ) বাংলাদেশের চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলায় অবস্থিত একটি গণকবর। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ৮জন মুক্তিযোদ্ধার মৃতদেহ এখানে কবর দেওয়া হয় বলে এর নামকরণ করা হয়েছে আট কবর। ১৯৭১ সালের ৩ আগস্ট তৎকালীন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার হাফিজুর রহমানের নেতৃত্ত্বে ভুল সংবাদের ভিত্তিতেেএকটি জায়গায় অবস্থান নেয়। পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর সহায়তাকারী রাজাকার কুবাদ খাঁ মুক্তিযোদ্ধাদের জ্য ফাঁদ তৈরি করে। পরবর্তী মুক্তিযোদ্ধারা সেখানে

আট কবর | চুয়াডাঙ্গা Read More »