খুলনা বিভাগ

খুলনা ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পরে বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম শহর। খুলনা জেলা এবং খুলনা বিভাগের সদর দপ্তর এই খুলনা শহরে অবস্থিত। খুলনা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে রূপসা এবং ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রাচীনতম নদী বন্দরগুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম। খুলনা বাংলাদেশের অন্যতম শিল্প ও বাণিজ্যিক এলাকা হওয়ায় খুলনাকে শিল্প নগরী হিসেবে ডাকা হয়। খুলনা শহর থেকে ৪৮ কি.মি. দূরে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সমুদ্র বন্দর মংলা সমুদ্র বন্দর অবস্থিত। পৃথিবী বিখ্যাত উপকূলীয় বন সুন্দরবন খুলনা জেলার দক্ষিণাংশে অবস্থিত। খুলনাকে সুন্দরবনের প্রবেশদ্বার বলা হয়। রাজধানী ঢাকা থেকে খুলনা শহরের দূরত্ব সড়কপথে ৩৩৩কি.মি.। রাজধানী সহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সংগে স্থলপথ, আকাশপথ, জলপথ ব্যবহার করা যায়। ১৯১২ সালে থেকে অত্র অঞ্চলে নদীপথে স্টিমার (স্টিমবোট) চলাচল করে।

নামকরণঃ খুলনা সদরের নামে খুলনা বিভাগের নামকরণ করা হয়েছে। প্রচলিত মতানুসারে খুলনা শহর থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে ভৈরব নদীর তীরে খুল্লেনেশ্বরী দেবীর মন্দির ছিলো এবং এই দেবীর নামানুসারে খুলনা অঞ্চলের নামকরণ করা হয়েছে।

রাসমেলার কি? বিস্তারিত জানুন!!

প্রতি বছর কার্ত্তিক মাসে (খ্রিস্টীয় নভেম্বর) হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের রাসমেলা (Rasmela) এবং পূণ্যস্নানের জন্যও দ্বীপটি বিখ্যাত। যদিও বলা হয়ে থাকে, ২০০ বছর ধরে এ রাসমেলা হয়ে চলেছে , তবে জানা যায়, ১৯২৩ খ্রিষ্টাব্দে হরিচাঁদ ঠাকুরের এক বনবাসী ভক্ত, নাম হরিভজন (১৮২৯—১৯২৩), এই মেলা চালু করেন। প্রতিবছর অসংখ্য পুণ্যার্থী রাসপূর্ণিমাকে উপলক্ষ করে এখানে সমুদ্রস্নান করতে আসেন। দুবলার […]

রাসমেলার কি? বিস্তারিত জানুন!! Read More »

সোনাবাড়িয়া মঠবাড়ি মন্দির | সাতক্ষীরা

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ সোনাবাড়িয়া মঠবাড়ি মন্দির( Sonabaria Moth Bari Mondir )গুচ্ছ বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলায় অবস্থিত একটি মঠ ও ৩টি মন্দিরের সম্মিলন যা পৌনে চারশত বছরের অধিক প্রাচীন। দৃষ্টিনন্দন এই প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানটি পূর্বে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদেরও উপাসনালয় হিসাবে ব্যবহৃত হতো বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলার সোনাবাড়িয়া গ্রামে এই মন্দির গুচ্ছ অবস্থিত। এই স্থানটি কলারোয়া উপজেলা সদর থেকে ৯.৬ কিলোমিটার দূরে ভারতী সীমান্তবর্তী অঞ্চল। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সাবেক উপ-পরিচালক

সোনাবাড়িয়া মঠবাড়ি মন্দির | সাতক্ষীরা Read More »

Nalta Sharif

নলতা শরীফ | সাতক্ষীরা

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ ( Nalta Sharif )বাংলাদেশ একটি মুসলিম অধ্যুষিত দেশ। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ধর্ম ইসলাম। যুগে যুগে এদেশে জন্ম লাভ করেছে অনেক পীর, মাশায়েখ ও বুজুর্গ ব্যক্তি। ইসলাম প্রচার ও ধর্মের টানে এদেশে আগমন করেছে অনেক ধর্মীয় পুরুষ। যাদের পরিশ্রমে ইসলামের পতাকা উড্ডীন হয়েছে বাংলাদেশে। বাংলাদেশে সমাজ সংস্কার ও ইসলাম প্রচারের জন্য যে সকল ব্যক্তি তাদের

নলতা শরীফ | সাতক্ষীরা Read More »

Mozaffar Garden & Resort

মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট | সাতক্ষীরা

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট( Mozaffar Garden & Resort )সাতক্ষীরা শহরের জিরোপয়েন্ট হতে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে খড়িবিলা নামক স্থানে মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত সাতক্ষীরা মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট। এটি স্থানীয়ভাবে মন্টু সাহেবের বাগান বাড়ী নামেও পরিচিত। যা যা দেখবেনঃ রিসোর্টটির অভ্যন্তরে দেশী-বিদেশী বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষ, ফুল-ফল ও পশু-পাখির সমারোহ রয়েছে। বাগানের চারিদিকে অত্যন্ত

মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট | সাতক্ষীরা Read More »

Kapotaksha River

কপোতাক্ষ নদ | সাতক্ষীরা

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ কপোতাক্ষ নদ( Kapotaksha River )বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যশোর জেলা সাতক্ষীরা জেলা ও খুলনা জেলার একটি নদ। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা “পাউবো” কর্তৃক কপোতাক্ষ নদের প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৯। এই নদ এর উৎপত্তি যশোর জেলার চৌগাছা উপজেলায় ভৈরব নদী থেকে এবং এটি পরে খুলনা জেলার কয়রায় খোলপটুয়া নদীতে গিয়ে পতিত হয়েছে। এর দৈর্ঘ্য ১৮০ কিলোমিটার (১১০ মাইল), গড় প্রস্থ ১৫০ মিটার (৪৯০

কপোতাক্ষ নদ | সাতক্ষীরা Read More »

Jora Shiv Mandir

জোড়া শিবমন্দির | সাতক্ষীরা

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ সাতক্ষীরা শহর থেকে পাঁচ কিলোমিটার উত্তরে আছে ‘ছয়ঘরিয়া জোড়া শিবমন্দির( Jora Shiv Mandir ), নানা বৈচিত্র্যের টেরাকোটা ইটে নির্মিত ‘ছয়ঘরিয়া জোড়া শিবমন্দির, । ১২২০ বঙ্গাব্দের ১ বৈশাখ মন্দিরদুটো নির্মাণ করেছিলেন ফকিরচাঁদ ঘোষ । দুটো মন্দিরই বর্গাকৃতি ১৫ফুট-৯ইঞ্চি এবং ১৫ফুট-৯ইঞ্চি মাপের । মন্দির দুটোর বিশেষত্ব হলো এর গায়ের টেরাকোটাগুলো বৈচিত্রময় । ফুল, লতা-পাতা, পরি,

জোড়া শিবমন্দির | সাতক্ষীরা Read More »

যশোরেশ্বরী কালী মন্দির | সাতক্ষীরা

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের যশোরেশ্বরী কালী মন্দির( Jeshoreshwari Kali Mandir )বাংলাদেশের একটি বিখ্যাত মন্দির। এ শক্তিপীঠটি সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার ঈশ্বরীপুর গ্রামে অবস্থিত। যশোরেশ্বরী নামের অর্থ “যশোরের দেবী”। হিন্দু ভক্তদের জন্য এটি একটি পবিত্র তীর্থস্থান। ধারনা করা হয় যে, মন্দিরটি আনারি নামের এক ব্রাহ্মণ কর্তৃক নির্মিত হয়। তিনি এই যশোরেশ্বরী শক্তিপীঠের ১০০টি দরজা নির্মাণ করেন। কিন্তু মন্দিরটি কখন নির্মিত হয় তা জানা যায়নি।

যশোরেশ্বরী কালী মন্দির | সাতক্ষীরা Read More »

Bhatpara Nilkuthi

ভাটপাড়ার নীলকুঠি | মেহেরপুর

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ ভাটপাড়া নীলকুঠি( Bhatpara Nilkuthi ) বাংলাদেশের মেহেরপুরে অবস্থিত একটি নীলকুঠি। ব্রিটিশ শাসনামলে এদেশে নীল চাষ পরিচালনার জন্য ইংরেজরা বিভিন্ন স্থানে কুঠি গড়ে তোলে যা নীলকুঠি নামে পরিচিত। কাজলা নদীর তীরে গড় ওঠা একই সরল রেখায় দক্ষিণে (আনুমানিক) ১২ কিলো মিটার দুরে অবস্থিত আমঝুপি নীলকুঠি । সমসাময়িক সময় নির্মিত ;সেখানকার এক প্রস্তর ফলকে লেখা আছেঃ ইতিহাস একটি জাতির জীবনের ধারাবাহিক চলচ্চিত্র

ভাটপাড়ার নীলকুঠি | মেহেরপুর Read More »

Mujibnagar Memorial

মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ | মেহেরপুর

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ( Mujibnagar Memorial )মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার যেখানে গঠিত হয় সেখানে এই স্মৃতিসৌধটি গড়ে তোলা হয়েছে। এর স্থপতি তানভীর কবির । ১৯৭১ সালের ১৭ই এপ্রিল বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার যে স্থানে শপথ গ্রহণ করে ঠিক সেই স্থানে ২৪ ফুট দীর্ঘ ও ১৪ ফুট প্রশস্ত সিরামিকের ইট দিয়ে একটি আয়তকার লাল মঞ্চ তৈরি করা

মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ | মেহেরপুর Read More »

Amjupi Nilkuthi

আমঝুপি নীলকুঠি | মেহেরপুর

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ আমঝুপি নীলকুঠি( Amjupi Nilkuthi )মেহেরপুর জেলায় অবস্থিত তৎকালীন ইংরেজ নীলকুঠি ও বাংলাদেশের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। এটি মেহেরপুর জেলা থেকে ৬ কিলোমিটার পূর্বে আমঝুপি নামক গ্রামে অবস্থিত। এর পাশেই রয়েছে কাজলা নদী। উপমহাদেশে নীলচাষের অবসানের পর বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হলে ১৯৭২ সালে এটি প্রথম সংরক্ষণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। এই প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনটি তৈরির শুরুর দিকে নীলকুঠি হিসেবে ব্যবহার করলেও ক্রমেই এটি ইস্ট ইন্ডিয়া

আমঝুপি নীলকুঠি | মেহেরপুর Read More »