বিথাঙ্গল বড় আখড়া সম্পর্কে কিছু তথ্যঃ বিথাঙ্গল বড় আখড়া ( Bithangol Bora Akhra ) বিতঙ্গল আখড়া নামেও পরিচিত । এটি বাংলাদেশ এর হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলাতে অবস্থিত । এটি বৈষ্ণব ধর্ম-অবলম্বীদের জন্য একটি অন্যতম তীর্থস্থান । এটি ষোড়শ শতাব্দীর দিকে নির্মিত একটি আখড়া । এটি নির্মাণ করেছেন রামকৃষ্ণ গোস্বামী । বর্তমানে এটি মধ্যযুগীয় স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত পর্যটকদের জন্য একটি অনন্য দর্শনীয় স্থান ।
ভাঁড়ারা শাহী মসজিদ সম্পর্কে কিছু তথ্যঃ ১৭৫৭ সালে বাদশাহ শাহ আলমের রাজস্ত কালে দৌলত খা পুত্র আসালত খা ভাঁড়ারা শাহী মসজিদ ( Bharara Shahi Mosque ) নির্মান করেন। ৩ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদটি যাহা শুধু মাত্র গম্বুজ দ্বারা বেষ্টিত। অনেক পুরাতন মসজিদ হলে উহার আকৃতি এবং অবস্থান অনেক সুন্দর। পদ্মনদী এর পাড়ে অবস্থিত ভাঁড়ারা শাহী মসজিদ। বর্তমান পদ্মা ...
তাড়াশ রাজবাড়ী সম্পর্কে কিছু তথ্যঃ তাড়াশ ভবন বা তাড়াশ রাজবাড়ী ( Tarash Rajbari ) পাবনা জেলা সদরে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।ভবনটি তৈরি করা হয়েছিল ১৮শ শতকের কোন এক সময়। ব্রিটিশ শাসনামলে তাড়াশ রাজবাড়ীটি নির্মাণ করেন তাড়াশের তৎকালীন জমিদার রায়বাহাদুর বনমালী রায়। স্থাপত্যের দিক দিয়ে এটির সাথে ইউরোপীয় রেনেসাঁ রীতির সঙ্গে মিল পাওয়া যায়। ৮ই জানুয়ারি ১৯৯৮ সালে...
জোড় বাংলা মন্দির সম্পর্কে কিছু তথ্যঃ জোড় বাংলা মন্দির( Jor Bangla Mandir ) পাবনা জেলার রাঘবপুর উপজেলায় অবস্থিত বাংলাদেশের অন্যতম একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।
স্থানীয় জনশ্রুতি অনুসারে, জোড় বাংলা মন্দিরটি ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ে নির্মাণ করা হয়েছিল। এছাড়াও এটাও প্রচলিত যে, মন্দিরটি নির্মাণ করেছিলেন, ব্রজমোহন ক্রোড়ী নামক একজন যিনি মুর্শিদাবাদ নবাবের তহশীলদার ছিলেন। তবে মন্দিরটি আবিষ্কারের সময়...
অনুকূল ঠাকুরের আশ্রম সম্পর্কে কিছু তথ্যঃ পাবনা শহরের সন্নিকটে হেমায়েতপুর গ্রামে শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের( Anukul Thakur Ashram ) সৎসঙ্গ(আশ্রম-মন্দির) টি অবস্থিত। অনুকূল চন্দ্রের পিতা ছিলেন হেমায়েতপুর গ্রামের শ্রী শিবচন্দ্র চক্রবর্তী এবং মাতা ছিলেন শ্রী যুক্তা মনমোহিনী দেবী। সৎসঙ্গ আশ্রমটি আদিতে সাদামাঠা বৈশিষ্টে নির্মিত হয়েছিল; এতে কোন উল্লেখযোগ্য স্থাপত্য বৈশিষ্ট পরিলক্ষিত হয়নি। তবে বর্গাকৃতির ভবনটির শীর্ষদেশ...