বান্দরবন

শৈল প্রপাত | বান্দরবান

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ বান্দরবান শহর থেকে বান্দরবান-রুমা সড়কের ৮ কিলোমিটার পয়েন্টে প্রাকৃতিক ঝর্ণা ‘‘শৈলপ্রপাত( shoilo propat bandarban )’’ অবস্থিত। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপূর্ব সৃষ্টি। ঝর্ণার হিমশীতল পানি এখানে সর্বদা বহমান। ‘‘শৈলপ্রপাত’’ বান্দরবানের আকর্ষণীয় পর্যটন স্পটের একটি। পাহাড়ের পাদদেশে ঝর্ণার পাড়ে পিকনিক করার উপযোগী পরিবেশ রয়েছে। শৈলপ্রপাতে গেলেই চোখে পড়বে বম উপজাতীয়দের জীবনধারা। তাদের হাতে বোনা চাদর, […]

শৈল প্রপাত | বান্দরবান Read More »

সাঙ্গু নদী | বান্দরবন

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ সাঙ্গু পার্বত্য চট্টগ্রামের একটি নদী( sangu river bandarban )। স্থানীয়ভাবে এটি শঙ্খ নদী নামে পরিচিত। কর্ণফুলীর পর এটি চট্টগ্রাম বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম নদী। বাংলাদেশের ভেতরে যে কয়টি নদীর উৎপত্তি সাঙ্গু তার অন্যতম। মিয়ানমার সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের বান্দরবানের মদক পাহাড়ে এ নদীর জন্ম। পর্বতশীর্ষ থেকে নেমে এসে বান্দরবান শহরের পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে মিশেছে

সাঙ্গু নদী | বান্দরবন Read More »

মেঘলা পর্যটন কেন্দ্র | বান্দরবান

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ বান্দরবান শহরের প্রবেশদ্বার বান্দরবান কেরাণীহাট সড়কের পাশেই পার্বত্য জেলা পরিষদ সংলগ্ন এলাকায় মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্স( meghla parjatan complex  )অবস্থিত। পাহাড়ের খাদে বাধঁ নির্মান করে কৃত্রিম হ্রদের সৃষ্টি করা হয়েছে । বান্দরবান শহর থেকে এর দূরত্ব ৪ কিলোমিটার। বেড়াতে আসা পর্যটকদের চিত্ত বিনোদনের জন্য এখানে রয়েছে শিশুপার্ক, নৌকা ভ্রমনের সুবিধা, ঝুলন্ত সেতুর মাধ্যমে চলাচলের

মেঘলা পর্যটন কেন্দ্র | বান্দরবান Read More »

স্বর্ণ মন্দির | বান্দরবন

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ বুদ্ধ ধাতু জাদি যা বান্দরবন স্বর্ণ মন্দির নামে সুপরিচিত, বাংলাদেশের বান্দরবন শহরের বালাঘাটা এলাকায় অবস্থিত( golden tample bandarban )। ধাতু বলতে কোন পবিত্র ব্যক্তির ব্যবহৃত বস্তুকে বোঝায়। এই বৌদ্ধ মন্দিরে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বুদ্ধ মূর্তি রয়েছে এবং এটি বাংলাদেশে সর্বাপেক্ষা বড় হীনযান বৌদ্ধ মন্দির। বান্দরবানে বসবাসরত মারমা জাতিগোষ্ঠী হীনযান বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী। ২০০০ সালে

স্বর্ণ মন্দির | বান্দরবন Read More »

তাজিংডং | বান্দরবান

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ গোটা বান্দরবানকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বলা চলে( tajingdong bandarban )। এখানকার মূল আকর্ষণই হলো যান্ত্রিক শহরের বাইরে প্রত্যন্ত অঞ্চল আর মেঘাচ্ছন্ন পাহাড়। এখানে ভ্রমণপিপাসুরা শুধু ভ্রমণেই আসেন না, আসেন দুঃসাহসিকতা দেখাতে। সবুজের সমারোহ আর মেঠো পথ ধরে বেয়ে ওঠা পাহাড় আর পাহাড়।সব পাহাড়ের উঁচু পাহাড় বলে খ্যাত তাজিংডং। বাংলাদেশের সর্বচ্চ পাহাড়ের নাম তাজিংডং।

তাজিংডং | বান্দরবান Read More »

কেওক্রাডং | বান্দরবন

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ কয়েক বছর আগেও সাধারণ জ্ঞানের বইতে ‘বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ’ কোনটি- এই প্রশ্নের মুখস্ত জবাব একটাই ছিল- কেওক্রাডং( keokradong bandarban )। তবে এখন সবাই জানে, কেওক্রাডং নয়, দেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গের নাম তাজিংডং বা বিজয়। সে যাই হোক, তাতে কেওক্রাডংয়ের আবেদন কিন্ত কমেনি একটুও। যোগাযোগব্যবস্থার উন্নতি হওয়ায় দুর্গম এলাকা হলেও কেওক্রাডং এখন পর্যটকদের নাগালের একেবারে

কেওক্রাডং | বান্দরবন Read More »

চিম্বুক পাহাড় | বান্দরবন

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ পাহাড়( chimbuk hill bandarban ) নাকি সাগর, এই দুটি প্রাকৃতিক নৈসর্গিক সৌন্দর্যের মধ্যে কোনটা বেশি প্রিয় তা হয়তো নির্দিষ্ট করে বলতে পারবেন না পর্যটন প্রেমীরা। তবে হয়তো অনেক প্রেমিক তার প্রিয়াকে পাহাড় কিনে দেওয়া রোমান্টিক প্রতিশ্রুতি নিয়ে থাকেন।আর বাংলাদেশের পাহাড়ী সৌন্দর্যের মধ্যে পাহাড়ের রানী হিসেবে সর্বোধিক পরিচিত চিম্বুক পাহাড়।এটি দেশের তৃতীয় বৃহত্তম পাহাড়।

চিম্বুক পাহাড় | বান্দরবন Read More »

বগালেক | বান্দরবান

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ বান্দরবান শহর থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে কেওকারাডং পর্বতের গা ঘেষে, রুমা উপজেলায় অবস্থিত রহস্যময় বগা লেক( boga lake bandarban )।নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই বগা লেক অনেক ভ্রমনপিপাসু মানুষের প্রিয় জায়গা। কিন্তু ক’জন জানেন যে এই বগা লেকের উৎপত্তি নিয়ে গা-শিউরানো রহস্যের কথা? বগা লেকটির আশেপাশে ‘বম’ উপজাতির বসবাস। তাদের ভাষায়, এখন যেখানে

বগালেক | বান্দরবান Read More »

আমিয়াখুম জলপ্রপাত | বান্দরবন

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তের পাশে অবস্থিত আমিয়াখুম জলপ্রপাতকে( amiakhum waterfall bandarban ) দেখা হচ্ছে বাংলার ভূস্বর্গ হিসেবে। কারো কারো মতে, এটা বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর জলপ্রপাত। এর অবস্থান বান্দরবানের থানচি উপজেলার দুর্গম নাক্ষিয়ং নামক স্থানে। কিভাবে যাবেনঃ বান্দরবান শহর থেকে থানচি উপজেলা সদরের দূরত্ব ৮২ কিঃমিঃ। রিজার্ভ চাঁদের গাড়ীতে বান্দরবান থেকে থানচি যেতে সময় লাগবে ৩

আমিয়াখুম জলপ্রপাত | বান্দরবন Read More »

বান্দরবন | ভ্রমণ

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ বান্দরবান জেলার( bandharban tour ) মোট আয়তন ৪৪৭৯.০৩ বর্গ কিলোমিটার। বান্দরবান জেলা বাংলাদেশের সবচেয়ে কম জনবসতিপূর্ণ জেলা। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী বান্দরবান জেলার মোট জনসংখ্যা ৪,০৪,০৯৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২,১১,৬২৮ জন এবং মহিলা ১,৯২,৪৬৫ জন।জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ৯০ জন। মোট জনসংখ্যার ৪৯.৩৩% মুসলিম, ৩.৬২% হিন্দু, ৩৪.৮৮% বৌদ্ধ এবং ১২.১৭%

বান্দরবন | ভ্রমণ Read More »