বিছানাকান্দি ভ্রমণের সকল তথ্য

0
480

সংক্ষিপ্ত বিবররঃ

বিছানাকান্দি( bichanakandhi details sylhet ) সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় রুস্তমপুর উইনিয়নে অবস্থিত।বিছানাকান্দি হচ্ছে একটি পাথর কোয়ারী।অবশ্য অনিয়ন্ত্রিত পাথর উত্তোলনের ফলেও এর রূপ আজও অটুট আছে।বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের খাসিয়া পাহাড়ের অনেকগুলো ধাপ দুই পাশ থেকে এসে এক বিন্দুতে মিলেছে আর পাহাড়ের খাঁজে রয়েছে ভারতে মেঘালয়ের সুউচ্চ ঝর্ণা। পরযটকদের কাছে বিছানাকান্দির মূল আকর্ষণ হচ্ছে পাথরের উপর দিয়ে বয়ে চলা স্বচ্ছ জল্ধারা আর পাহাড়ে পাহাড়ে শুভ্র মেঘের উড়াউড়ি। প্রথমে দেখায় আপনার মনে হবে এ যেন এক পাথরের বিছানা, আর স্বচ্ছ পানিতে গা এলিয়ে দিতেই যে মানসিক প্রশান্তি পাবেন এই প্রশান্তি আপনাকে বিছানাকান্দি টেনে নিয়ে যাবে বার বার । এ যেন পাহাড় নদী ,ঝর্ণা আর পাথর মিলিয়ে প্রাক্রতিক মায়াজাল বিছিয়ে রেখেছে বিছানা কান্দি।

দেখার মত কি কি যায়গা আছেঃ

পরযটকদের কাছে বিছানাকান্দির মূল আকর্ষণ হচ্ছে পাথরের উপর দিয়ে বয়ে চলা স্বচ্ছ জল্ধারা আর পাহাড়ে পাহাড়ে শুভ্র মেঘের উড়াউড়ি। প্রথমে দেখায় আপনার মনে হবে এ যেন এক পাথরের বিছানা, আর স্বচ্ছ পানিতে গা এলিয়ে দিতেই যে মানসিক প্রশান্তি পাবেন এই প্রশান্তি আপনাকে বিছানাকান্দি টেনে নিয়ে যাবে বার বার । এ যেন পাহাড় নদী ,ঝর্ণা আর পাথর মিলিয়ে প্রাক্রতিক মায়াজাল বিছিয়ে রেখেছে বিছানাকান্দি।

কিভাবে যাবেনঃ
ঢাকা থেকে সিলেট দূরত্ব প্রায় ২৯০ কিলোমিটার এবং সিলেট থেকে বিছানাকান্দি প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। বিছানাকান্দিতে যেতে চাইলে প্রথমেই আপনাকে সিলেটে পৌছাতে হবে। বিছানাকান্দিতে আপনি একাধিক পথে যেতে পারবেন। বাস অথবা সিএনজি অটো রিকশায় করে বিমানবন্দর হয়ে সিলেট-গোয়াইনঘাট সড়ক ধরে যেতে পারেন। হাদারপুরে পৌঁছে নৌকা ভাড়া করে বিছানাকান্দিতে পৌছাতে পারবেন। সিলেটের আম্বরখানা থেকে সিএনজি অটোরিকশা ভাড়া করে হাদারপারে যেতে পারবেন।

এছাড়া আপনি প্রথমে পাংথুমাইয়ে যেতে পারেন এবং সেখানে বরহিল ঝর্ণার কাছে নৌকা ভাড়া করে এক ঘণ্টার কিছু বেশি সময়ে পিয়াইন নদী অতিক্রম করে বিছানাকান্দিতে পৌছাতে পারবেন। বিছানাকান্দিতে যাওয়ার পথে নৌকা ভ্রমনের অভিজ্ঞতা আপনি কখনোই ভুলবেন না কারন নৌকায় করে যাওয়ার পথে শান্ত নদীর দু ধারে ঘন সবুজ পাহাড়ের সৌন্দর্য আপনাকে বিমোহিত করবে।

কি খাবেনঃ
বিছানাকান্দিতে খাওয়ার কোন ব্যবস্থা নেই। আপনাকে সিলেট থেকে সাথে করে খাবার নিয়ে যেতে হবে। সিলেটে অল্প খরচে খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এখানকার খাওয়ার হোটেল ও রেস্টুরেন্টে নানা পদের মজাদার খাবার ও পানীয় পাওয়া যায়।

কোথায় থাকবেনঃ
সিলেটে থাকার জন্য বেশকিছু ভালমানের হোটেল রয়েছে। এসব হোটেলের বেশীরভাগ মাজার রোড, আম্বরখানা, এবং জিন্দাবাজারে অবস্থিত। এসব হোটেলের মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হলঃ
১। বন্দরবাজার হোটেল
২। ফরচুন গার্ডেন
৩। হোটেল ডালাস
৪। হোটেল গার্ডেন ইন
৫। হোটেল সিটি লিঙ্ক ইন্টারন্যাশনাল।
৬। সুরমা ভ্যালী রেস্ট হাউজ।
৭। হোটেল বাহারাইন রেসিডেনসিয়াল।

আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে বা এই বিষয়ে কোন কিছু জানানোর থাকলে নীচের মন্তব্য বিভাগে লিখতে ভুলবেন না । আপনার ভ্রমণ পিয়াশি বন্ধুদের সাথে নিবন্ধটি শেয়ার করে নিন যাতে তারাও জানতে পারে ।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here