বান্দরবন

মিলনছড়ি | বান্দরবান

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ বান্দরবান শহর থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরে বান্দরবানের চিম্বুক সড়কের মিলনছড়ি( milonchori bandarban )এলাকায় পাহাড়ের বুকে অবস্থিত হিলসাইট রিসোর্ট। এই রিসোর্টটি বান্দরবান শহর থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এই রিসোর্টটি দেশের প্রথম রিসোর্ট।উঁচু-নিচু অসমান বিশাল একটা চত্বর জুড়ে অবস্থান রিসোর্টটির। এই রিসোর্টটি এমনভাবে নির্মাণ করা হয়েছে যা দেখলেই আপনি বুঝতে পারবেন […]

মিলনছড়ি | বান্দরবান Read More »

লুং ফের ভা সাইতার | বান্দরবান

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ বান্দরবানে অবস্থিত একটি বিশাল ঝর্নার নাম। নাম যেমন কঠিন, এই ঝর্নায় যাওয়ার ট্রেইলও তেমন কঠিন( lung fer va saitar bandarban )। এখন পর্যন্ত হাতে গোনা মাত্র কয়েকজন মানুষের পা পড়েছে এই ঝর্নায়। থিংদৌলতে পাড়া থেকে ‘তার পি’ ফলসও দেখে আসতে পারবেন। তবে মনে রাখবেন অনেক বিপদজনক ট্রেইল এটা। কিভাবে যাবেনঃ বান্দারবান-রুমা-বগালেক-কেওক্রাডং-থাইকং পাড়া-থিংদৌলতে পাড়া-সিলোপি

লুং ফের ভা সাইতার | বান্দরবান Read More »

জাদিপাই ঝর্ণা | বান্দরবন

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ জাদিপাই ঝর্ণা( jadipai waterfalls bandarban ) বাংলাদেশের বান্দরবন জেলার রুমা উপজেলায় অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের প্রশস্ততম ঝর্ণাগুলোর মাঝে একটি। এই কারণে এই ঝর্ণা বাংলাদেশের অন্যতম আকর্ষণীয় জলপ্রপাত। বর্ষাকালে জলপ্রপাতের পানি প্রবাহ বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় বৃদ্ধি পায়। বর্ষা মৌসুমে দেশের নানা প্রান্ত থেকে সৌন্দর্য্য পিপাসু মানুষ জাদিপাই ঝর্ণা দেখতে ছুটে আসে। এটি পার্বত্য বান্দরবন

জাদিপাই ঝর্ণা | বান্দরবন Read More »

ডিম পাহাড় | বান্দরবান

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ বাংলাদেশের পর্যটনের নতুন এক দিগন্ত হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠছে বান্দরবানের ডিম পাহাড়( dim pahar bandarban )। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় তিন হাজার ফুট উঁচু বান্দরবানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ভ্রমণ পিপাসুদের মন কাড়ছে। তবে ৩৩ কিলোমিটার দীর্ঘ এ পথের মাঝখানে থাকা ‘ডিম পাহাড়’ এলাকাটি পর্যটকদের বেশি নজর কাড়ছে। থানচি থেকে পাহাড়ের পাশ কেটে পথটি উঠে গেছে

ডিম পাহাড় | বান্দরবান Read More »

ডামতুয়া ঝর্ণা | বান্দরবান

সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ ডামতুয়া ঝর্ণা( damtua waterfalls bandarban ) বাংলাদেশের বান্দরবান জেলার আলিকদম উপজেলায় অবস্থিত। এই ঝর্ণাটি একাধি নামে পরিচিত। ঝর্ণাটি মুরং এলাকায় অবস্থিত। মুরং ভাষায় ঝর্ণাটি যে ঝিরিতে অবস্থিত তাকে তুক অ বলে। তুক অর্থ ব্যাঙ এবং অ অর্থ ঝিরি। তুক অ অর্থ ব্যাঙ ঝিরি। ডামতুয়া অর্থ খাড়া আকৃতির দেয়াল যা বেয়ে ব্যাঙ বা মাছ

ডামতুয়া ঝর্ণা | বান্দরবান Read More »

চিংড়ি ঝর্ণা | বান্দরবান

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ বান্দরবান মানেই পাহাড়ের দেশ, বান্দরবান মানেই সবুজের দেশ( cingri waterfalls bandarban ), বান্দরবান মানেই ঝর্ণার দেশ। আর ঝর্ণা শব্দটাই কেমন যেন রিনিঝিনি ছন্দময় আনন্দময় আবহ জাগায় শরীর ও মনে। ইচ্ছে হয় ওর পানির সৌন্দর্য্য আর শীতলতায় ধুয়ে ফেলি জীবনের সব কালিমা। বগালেক থেকে কেওকারাডাং এর পথে ঘন্টাখানেকের পাহাড়ি পথ পাড়ি দিলেই এই চমৎকার

চিংড়ি ঝর্ণা | বান্দরবান Read More »

বাকলাই ঝর্ণা | বান্দরবান

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ বাকলাই ঝর্ণা( baklai waterfall bandarban )সম্ভবত দেশের সবচেয়ে উঁচু ঝর্ণা। বান্দরবানের পাহাড়ের গভীরে বাকলাই গ্রামে অবস্থিত এই ঝর্ণাটি প্রায় ৩৮০ ফুট উঁচু। এই ঝর্ণাটি দেখতে চাইলে আপনাকে হাতে পাঁচ থেকে সাতদিন রাখতে হবে। তবে আপনি কতটা হাঁটতে পারেন তাঁর উপর নির্ভর করছে এখানে আসতে কতদিন লাগতে পারে। থানচি এবং রুমা থেকে আপনি এই

বাকলাই ঝর্ণা | বান্দরবান Read More »

আন্ধারমানিক | বান্দরবন

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ আন্ধারমানিক নদী( andharmanik bandarban )বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের পটুয়াখালী জেলা ও বরগুনা জেলায় অবস্থিত অন্যতম নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ২৯ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৫০০ মিটার। এটা গঙ্গা-পদ্মা সিস্টেমে অবস্থিত অন্যতম বৃহৎ নদী।আন্ধারমানিক নদীটি পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নে প্রবাহমান টিয়াখালি নদী থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে। অতঃপর নদীর জলধারা নীলগঞ্জ ও খাপড়াভাঙ্গা ইউনিয়ন হয়ে বরগুনা জেলার

আন্ধারমানিক | বান্দরবন Read More »

আলীর সুরঙ্গ | বান্দরবন

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ এলাকাবাসীর কাছে আলীর সুরঙ্গ( alir-surong bandarban ) নামে পরিচিত। সরকার পুরাকৃীতি হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। শুধু যে গুহার নাম আলীর নামে তা নয়। যে পাহাড়ে এই গুহার অবস্থান তার নামও আলীর পাহাড়। উপজেলার নাম আলীকদম। ধারণা করা হয়, আলীকদম, আলীর পাহাড় আর আলীর গুহা একই সূত্রে গাঁথা। সিলেট শহর থেকে ২০ মিনিটের রাস্তা মালনিছড়া

আলীর সুরঙ্গ | বান্দরবন Read More »

বান্দরবান ভ্রমণ

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ বান্দরবান( bandharban tour )জেলার নামকরণ নিয়ে একটি কিংবদন্তি রয়েছে। এলাকার বাসিন্দাদের প্রচলিত রূপ কথায় আছে অত্র এলাকায় একসময় বাস করত অসংখ্য বানর । আর এই বানরগুলো শহরের প্রবেশ মুখে ছড়ার পাড়ে পাহাড়ে প্রতিনিয়ত লবণ খেতে আসত। এক সময় অনবরত বৃষ্টির কারণে ছড়ার পানি বৃ্দ্ধি পাওয়ায় বানরের দল ছড়া পাড় হয়ে পাহাড়ে যেতে না

বান্দরবান ভ্রমণ Read More »